বয়স একটা সংখ্যা মাত্র। শরীর সঙ্গ দিলে আর মনের জোর থাকলে, বয়সকালেও পাহাড় চড়া যায়, নিজের শর্তে জীবন কাটানো যায়, এমনকি নায়িকাদের মতো তারুণ্যও ধরে রাখা যায়। তবে সে জন্য বয়স থাকতে থাকতে শরীর-মনের যত্ন প্রয়োজন। আর দরকার ত্বকের পরিচর্যা।
কৌশল সহজ। শুধু মিনিট ১০-১৫ সময় বার করে ধাপে ধাপে যত্নটুকু নিতে হবে। আলস্য করে এড়িয়ে গেলে চলবে না।
পরিচ্ছন্নতা: শুরুটা হোক মুখ পরিষ্কার দিয়ে। শুধু সৌন্দর্য বজায় রাখা নয়, সুস্থ থাকার জন্য পরিচ্ছন্নতা জরুরি। দিনভর ধুলো-ময়লা এসে লাগে মুখে। রোদের তাপে, দূষণ সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। তাই শুধু জলের ঝাপটা নয়, বরং ত্বকের উপযোগী কোনও মৃদু ফেসওয়াশ বেছে নিন। এই ধাপ হল ক্লিনজি।
টোনার: পরের ধাপ হল টোনিং। ত্বক টানটান করতে টোনার জরুরি। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুলেও ধুলো-ময়লা বা ব্যবহৃত প্রসাধনীর অংশবিশেষ মুখেই রয়ে যায়। টোনার সেই ময়লা দূর করে। ত্বকে অম্ল-ক্ষারের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ব্রণ হলে যে টোনার ব্যবহার করা যায়, শুষ্ক ত্বকে কিন্তু সেই উপাদান জরুরি নয়। তাই ত্বক এবং প্রয়োজন বুঝে সঠিক উপকরণ বাছাই করা দরকার।
সিরাম: রেটিনল, ভিটামিন সি, গ্লাইকোলিক অ্যাসিড, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড— এমন হরেক উপাদানের সিরাম রয়েছে বাজারে। ধুলো, দূষণে ত্বকের যে ক্ষতি হয়, সেগুলি পূরণ করতে সাহায্য করে সিরাম। তবে যে কোনও ত্বকেই ইচ্ছামতো সিরাম বেছে নিলে হয়। এক একটির কাজ এক এক রকম। ৩৫-৩৬ এর পর থেকেই সাধারণত ত্বকে কোলাজেন কমতে থাকে। বলিরেখা দেখা দেয়। এমন ত্বকের জন্য রেটিনল, ভিটামিন সি যুক্ত সিরাম ভাল। আবার ব্রণের জন্য ভাল স্যালিসাইলিক অ্যাসিড।
ময়েশ্চারাইজার: সিরাম মাখার পর কিছু ক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। তার পর ত্বকের উপযোগী ময়েশ্চারাইজার মাখা জরুরি। রাতের রূপচর্চায় যোগ করতে হবে ‘নাইট ক্রিম’। সাধারণত, নাইট ক্রিম এমন ফর্মুলায় তৈরি হয় যা রাতভর ত্বকের সমস্যার মোকাবিলা করে ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করে।
আই ক্রিম: চোখের চারপাশের চামড়া নরম এবং স্পর্শকাতর। বয়সের ছাপ এই অংশেই সবচেয়ে আগে দেখা যায়। চোখের চারপাশ কালো হয়ে যায় কারও কারও। কারও আবার বলিরেখা পড়ে। আইক্রিম এমন অংশের যত্ন নেয়।
একই সঙ্গে জরুরি সানস্ক্রিন। বিশেষত দিনের বেলা বেরোতে হলে সানস্ক্রিন মাখা অত্যন্ত জরুরি। ক্রিম বা পাউডার না মাখলেও হবে, ত্বকের রোগের চিকিৎসকেরা বলছেন, বাইরে বেরোন বা না বেরোন, সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে হলে সানস্ক্রিন মাখতেই হবে।
এতগুলি ধাপের কোনওটিই সময়সাপেক্ষ নয়। বরং দিনের শেষে নিজের জন্য মিনিট ১৫-২০ সময় দিলেই দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ত্বকের তারুণ্য বজায় থাকবে।
কৌশল সহজ। শুধু মিনিট ১০-১৫ সময় বার করে ধাপে ধাপে যত্নটুকু নিতে হবে। আলস্য করে এড়িয়ে গেলে চলবে না।
পরিচ্ছন্নতা: শুরুটা হোক মুখ পরিষ্কার দিয়ে। শুধু সৌন্দর্য বজায় রাখা নয়, সুস্থ থাকার জন্য পরিচ্ছন্নতা জরুরি। দিনভর ধুলো-ময়লা এসে লাগে মুখে। রোদের তাপে, দূষণ সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। তাই শুধু জলের ঝাপটা নয়, বরং ত্বকের উপযোগী কোনও মৃদু ফেসওয়াশ বেছে নিন। এই ধাপ হল ক্লিনজি।
টোনার: পরের ধাপ হল টোনিং। ত্বক টানটান করতে টোনার জরুরি। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুলেও ধুলো-ময়লা বা ব্যবহৃত প্রসাধনীর অংশবিশেষ মুখেই রয়ে যায়। টোনার সেই ময়লা দূর করে। ত্বকে অম্ল-ক্ষারের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ব্রণ হলে যে টোনার ব্যবহার করা যায়, শুষ্ক ত্বকে কিন্তু সেই উপাদান জরুরি নয়। তাই ত্বক এবং প্রয়োজন বুঝে সঠিক উপকরণ বাছাই করা দরকার।
সিরাম: রেটিনল, ভিটামিন সি, গ্লাইকোলিক অ্যাসিড, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড— এমন হরেক উপাদানের সিরাম রয়েছে বাজারে। ধুলো, দূষণে ত্বকের যে ক্ষতি হয়, সেগুলি পূরণ করতে সাহায্য করে সিরাম। তবে যে কোনও ত্বকেই ইচ্ছামতো সিরাম বেছে নিলে হয়। এক একটির কাজ এক এক রকম। ৩৫-৩৬ এর পর থেকেই সাধারণত ত্বকে কোলাজেন কমতে থাকে। বলিরেখা দেখা দেয়। এমন ত্বকের জন্য রেটিনল, ভিটামিন সি যুক্ত সিরাম ভাল। আবার ব্রণের জন্য ভাল স্যালিসাইলিক অ্যাসিড।
ময়েশ্চারাইজার: সিরাম মাখার পর কিছু ক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। তার পর ত্বকের উপযোগী ময়েশ্চারাইজার মাখা জরুরি। রাতের রূপচর্চায় যোগ করতে হবে ‘নাইট ক্রিম’। সাধারণত, নাইট ক্রিম এমন ফর্মুলায় তৈরি হয় যা রাতভর ত্বকের সমস্যার মোকাবিলা করে ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করে।
আই ক্রিম: চোখের চারপাশের চামড়া নরম এবং স্পর্শকাতর। বয়সের ছাপ এই অংশেই সবচেয়ে আগে দেখা যায়। চোখের চারপাশ কালো হয়ে যায় কারও কারও। কারও আবার বলিরেখা পড়ে। আইক্রিম এমন অংশের যত্ন নেয়।
একই সঙ্গে জরুরি সানস্ক্রিন। বিশেষত দিনের বেলা বেরোতে হলে সানস্ক্রিন মাখা অত্যন্ত জরুরি। ক্রিম বা পাউডার না মাখলেও হবে, ত্বকের রোগের চিকিৎসকেরা বলছেন, বাইরে বেরোন বা না বেরোন, সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে হলে সানস্ক্রিন মাখতেই হবে।
এতগুলি ধাপের কোনওটিই সময়সাপেক্ষ নয়। বরং দিনের শেষে নিজের জন্য মিনিট ১৫-২০ সময় দিলেই দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ত্বকের তারুণ্য বজায় থাকবে।